সংগঠনের সর্ব ভারতীয় সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মুহাম্মদ সেলিম কিছুদিন আগে সাংবাদিকদের বলেন, “বাবরি মসজিদের সমস্যার সমাধান আদালতের বাইরে গিয়ে আলোচনার মাধ্যমে হওয়া সম্ভব নয়। বিগত দিনেও দশবারের ও বেশি এ ধরনের চেষ্টা-প্রচেষ্টা করা হয়,কিন্তু সব শেষমেষ ব্যর্থ হয়,”
অতি সম্প্রতি বিচারক লিবারহান বাবরি মসজিদ ধ্বংসের মামলাটি প্রথম নিষ্পত্তি করার যে পরামর্শ দিয়েছেন সে বিষয়ে জামাত নেতারা কোন মন্তব্য করেতে অস্বীকার করেন।
বিচারক লিবারহান দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে মসজিদ ধ্বংসের উপর অনুসন্ধান কার্য চালানোর পর ২০০৯ সালে তিনি তার রিপোর্ট জমা দেন।জামায়াতে ইসলামির নেতারা বলছেন,“বিষয়টি দেশের সর্বোচ্চ আদালতের বিচার অধীন এবং জামাত আশাবাদী যে, রায় তাঁদের অনুকূলেই আসবে । যদিও সম্প্রতী কিছু সংগঠন ও ব্যাক্তি স্বঘোষিত ভাবে আপোষকারীর ভূমিকায় বাবরি মসজিদ সমস্যায় হস্তক্ষেপ করার চেষ্টা করে। জামায়াতে ইসলামি হিন্দ কোর্টের বাইরে গিয়ে বাবরি মসজিদ সমস্যার নিষ্পত্তির কোনরুপ সম্ভাবনাকে সরাসরি নাকচ করে।”
বিচারক লিবারহান দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে মসজিদ ধ্বংসের উপর অনুসন্ধান কার্য চালানোর পর ২০০৯ সালে তিনি তার রিপোর্ট জমা দেন।জামায়াতে ইসলামির নেতারা বলছেন,“বিষয়টি দেশের সর্বোচ্চ আদালতের বিচার অধীন এবং জামাত আশাবাদী যে, রায় তাঁদের অনুকূলেই আসবে । যদিও সম্প্রতী কিছু সংগঠন ও ব্যাক্তি স্বঘোষিত ভাবে আপোষকারীর ভূমিকায় বাবরি মসজিদ সমস্যায় হস্তক্ষেপ করার চেষ্টা করে। জামায়াতে ইসলামি হিন্দ কোর্টের বাইরে গিয়ে বাবরি মসজিদ সমস্যার নিষ্পত্তির কোনরুপ সম্ভাবনাকে সরাসরি নাকচ করে।”
No comments:
Post a Comment