
চাকরির কেলেঙ্কারিতে আরও ৩জনকে গ্রেপ্তার করল আসাম পুলিশ। আসাম পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পরীক্ষায় ঘুষ দিয়ে সরকারি আধিকারিকের চাকরি মিলেছে। এই কেলেঙ্কারিতে এ পর্যন্ত ধৃতের সংখ্যা ৬৭। ধৃতদের মধ্যে ৫৫জন সরকারি আধিকারিক। তালিকায় নাম রয়েছে পুলিশ আধিকারিকদেরও। রবিবার রাতে ধরা হয়েছে বিজেপি-র দরঙ জেলার সহসভাপতি শৈলেন শর্মা বড়ুয়াকেও। সঙ্গে দুলিয়াজানে ডিএসপি পদে কর্মরত কবিতা দাস এবং ব্যবসায়ী সুরজিৎ চৌধুরিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। খবর গনশক্তির।
অভিযোগ, দশ থেকে ত্রিশ লক্ষ টাকার বিনিময়ে বিক্রি হয়েছে আসাম সরকারের উঁচু পদের চাকরি। ২০১৬-তে চাকরি পাওয়া একগুচ্ছ আধিকারিক এখন জেলে। কেলেঙ্কারিতে বিজেপি নেতাদের নাম আসছে। ধৃতদের তালিকায় নাম রয়েছে তেজপুরের বিজেপি সাংসদ রামপ্রসাদ শর্মার মেয়ে পল্লবীরও। ১৮ই জুলাই পল্লবীসহ আসাম সিভিল সার্ভিসের ১৯জন আধিকারিককে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশের বক্তব্য, মোটা টাকার বিনিময়ে প্রার্থীদের উত্তরপত্রে কারচুপি হয়েছিল। অভিযুক্তদের জেরার সময় পুলিশ তাদের হাতের লেখার নমুনা নিয়ে নেয়।
কেলেঙ্কারিতে ধৃত আসাম পাবলিক সার্ভিস কমিশনের প্রাক্তন চেয়ারম্যান রাকেশ কুমার পাল, কমিশনের সদস্য সামেদুর রহমান এবং পরীক্ষার অ্যাসিস্ট্যান্ট কনট্রোলার পবিত্র কৈবর্তও।
No comments:
Post a Comment