ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ি আলেমদের একটি প্রতিনিধিদলকে দেয়া সাক্ষাতে বলেছেন, `আপনারা আজ যেসব মুসলিম জাতিকে অপমানের মধ্যে জীবনযাপন করতে দেখছেন এর জন্য দায়ী হচ্ছেন তাদের নেতারা। কোনো জাতির মাঝে ইসলাম ধর্ম ও নিজস্ব পরিচিতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল নেতা থাকলে সেই জাতি সম্মানিত হয় এবং শত্রুরা এ ধরণের জাতির কোনো ক্ষতি করতে পারে না।
খামেনেয়ি বলেছেন, ফিলিস্তিন মুক্ত হবে এবং জেরুসালেমকে ইসরাইলের রাজধানী হিসেবে ঘোষণার তৎপরতা থেকে তাদের অক্ষমতাই ফুটে উঠেছে। চূড়ান্তভাবে মুসলমানরাই বিজয়ী হবে। আমেরিকা, ইসরাইল এবং তাদের অনুসারীরাই হচ্ছে বর্তমান যুগের ফেরাউন। আমেরিকার শাসক গোষ্ঠী এখন মধ্যপ্রাচ্যে নতুন যুদ্ধ বাধানোর চেষ্টা করছে। তারা নতুন যুদ্ধের মাধ্যমে ইসরাইলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চায়।
তিনি আরো বলেন, ইরানে সবচেয়ে কঠিন সময়ে শিয়া ও সুন্নি মুসলমান ভাইয়েরা একে অপরের পাশে দাঁড়িয়েছে। শিল্প-সংস্কৃতির মাধ্যমে অকৃত্রিম এই ঐক্য ও বন্ধনকে তুলে ধরতে হবে। সামরিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে শত্রুদের ব্যাপক ষড়যন্ত্র ও নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও ইরানের দৃঢ় অবস্থানের পেছনে রয়েছে জনগণের ঈমানি শক্তি ও আত্মত্যাগ। শহীদরা হচ্ছেন প্রকৃত ঈমানের পরিপূর্ণ প্রতীক। এ কারণে শহীদদের প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন অত্যন্ত জরুরি।
তিনি আরো বলেন, ইরানে সবচেয়ে কঠিন সময়ে শিয়া ও সুন্নি মুসলমান ভাইয়েরা একে অপরের পাশে দাঁড়িয়েছে। শিল্প-সংস্কৃতির মাধ্যমে অকৃত্রিম এই ঐক্য ও বন্ধনকে তুলে ধরতে হবে। সামরিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে শত্রুদের ব্যাপক ষড়যন্ত্র ও নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও ইরানের দৃঢ় অবস্থানের পেছনে রয়েছে জনগণের ঈমানি শক্তি ও আত্মত্যাগ। শহীদরা হচ্ছেন প্রকৃত ঈমানের পরিপূর্ণ প্রতীক। এ কারণে শহীদদের প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন অত্যন্ত জরুরি।
No comments:
Post a Comment